পেঁয়াজ রপ্তানি নিষিদ্ধ করল ভারত
প্রকাশিত: ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯
বিজবার্তা রিপোর্ট : শেষ পর্যন্ত পেঁয়াজ রফতানি নিষিদ্ধ করল ভারত সরকার। রোববার ডায়রেক্টরেট জেনারেল অব ফরেন ট্রেড, ডিজিএফটি জানিয়েছে, এখন থেকে সব রকমের পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করা হচ্ছে। ডিজিএফটি হল ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রনালয়ের অধীনে থাকা একটি সংস্থা যা দেশের আমদানি ও রফতানির বিষয়টি দেখাশোনা করে। কারণ হিসেবে দাম নিয়ন্ত্রণ এবং দেশীয় বাজারে জোগান বাড়ানোর কথা বলেছে ভারতীয় এই সংস্থা।
ভারত গেল ১৩ সেপ্টেম্বর পেঁয়াজ রপ্তানিতে ন্যূনতম মূল্য টনপ্রতি ৮৫০ ডলারে বেঁধে দেয়। এক দিন পরে এ খবরে বাংলাদেশের বাজারে প্রতিকেজি পেঁয়াজের দাম বাড়ে প্রায় ১৫ টাকা। খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজ কেজিপ্রতি ৬০ টাকা ও ভারতীয় পেঁয়াজ ৫০-৫৫ টাকায় ওঠে। এরপর বাজারে পেঁয়াজের দাম আরও বেড়েছে। ঢাকার বিভিন্ন খুচরা বাজারে এখন ভালোমানের দেশি পেঁয়াজ ৮০ টাকা, দেশি কিং নামের এক ধরনের পেঁয়াজ ৭০ টাকা ও ভারতীয় পেঁয়াজ কেজিপ্রতি ৬৫ থেকে ৭০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
ব্যবসায়ীদের ধারণা, প্রতি বছর চাহিদার ৬০-৭০ শতাংশ পেঁয়াজ দেশে উৎপাদন হয়। বাকিটা আমদানি করতে হয়। আমদানির প্রায় পুরোটুকুর উৎস ভারত। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হিসাবে, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে দেশে ২৩ লাখ ৩০ হাজার টন পেঁয়াজ উৎপাদন হয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে, আমদানি হয়েছে প্রায় ১০ লাখ ৯২ হাজার টন। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি পুরোপুরি বন্ধ হলে দেশিয় বাজারে দাম আরও বাড়বে। অন্য উৎস থেকে পেঁয়াজ না আনা গেলে অস্থির হবে বাজার। ক্রেতারা বলছেন, বাজার নিয়ন্ত্রণে শক্ত পদক্ষেপ প্রয়োজন।
- হাতের নাগালে নেই স্বর্ণ
- পেঁয়াজ নিয়ে কারসাজি, আমদানি উন্মুক্ত করতে পরামর্শ
- পেঁয়াজের জন্য...
- কম দামে তিন পণ্য নিয়ে আসছে টিসিবি
- জনসনের পাউডার পরীক্ষা করবে বিএসটিআই
- লিটারে খোলা তেলের দাম কমবে ২ টাকা
- আবার পেঁয়াজে ঝাঝ, এবার কারণ মিয়ানমার
- বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা সক্ষমতায় পেছাল বাংলাদেশ
- নির্বাচনী বোর্ড গঠন করেছে বিজিএমইএ
- পেঁয়াজের বাজারে নৈরাজ্য
- স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত স্থগিত
- গামেন্টস খাত তদারকিতে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
- পেঁয়াজ রপ্তানি নিষিদ্ধ করল ভারত
- ২২ দিন ইলিশ ধরা বন্ধ
- প্রণোদনা প্যাকেজের টাকা পায়নি ৭২% প্রতিষ্ঠান